ঢাকা ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে ১১ টি সেলাই মেশিন বিতরণ করলেন পুলিশ সুপার

নিজস্ব সংবাদ

 

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পুলিশের থানা এবং ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আসা নারী সেবাগ্রহীতাদের মধ্যে ১১ টি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে।

৩ সেপ্টেম্বর বুধবার বেলা ৪ টায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে – নারীর ক্ষমতায়ন এবং অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন হলো।

‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার মাধ্যমে নারী ও মেয়ে শিশুর ক্ষমতায়ন’ প্রকল্পের অধীনে, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার মোঃ আরফিন জুয়েল বিপিএম ১১টি সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে।

এই অসাধারণ উদ্যোগে সহযোগিতা করেছে ইআরআরডি-সিএইচটি, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ইউএনডিপি। এই সেলাই মেশিনগুলো থানা এবং ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আসা নারী সেবাগ্রহীতাদের স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করবে, যা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এই কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হলো পিছিয়ে পড়া নারীদের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা। এই ধরনের উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে অত্যন্ত সহায়ক।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১১:৫৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
১১৮ বার পড়া হয়েছে

খাগড়াছড়িতে ১১ টি সেলাই মেশিন বিতরণ করলেন পুলিশ সুপার

আপডেট সময় ১১:৫৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পুলিশের থানা এবং ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আসা নারী সেবাগ্রহীতাদের মধ্যে ১১ টি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে।

৩ সেপ্টেম্বর বুধবার বেলা ৪ টায় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে – নারীর ক্ষমতায়ন এবং অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন হলো।

‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার মাধ্যমে নারী ও মেয়ে শিশুর ক্ষমতায়ন’ প্রকল্পের অধীনে, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার মোঃ আরফিন জুয়েল বিপিএম ১১টি সেলাই মেশিন বিতরণ করেছে।

এই অসাধারণ উদ্যোগে সহযোগিতা করেছে ইআরআরডি-সিএইচটি, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ইউএনডিপি। এই সেলাই মেশিনগুলো থানা এবং ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আসা নারী সেবাগ্রহীতাদের স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করবে, যা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এই কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হলো পিছিয়ে পড়া নারীদের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা। এই ধরনের উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নের পাশাপাশি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে অত্যন্ত সহায়ক।